বল এখন সরকারের কোর্টে
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০৮:৪৬ এএম, ৯ নভেম্বর ২০২৫ রবিবার
ছবি: সংগৃহীত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে সরকারের দেওয়া এক সপ্তাহের সময়সীমা আজই শেষ হচ্ছে। কিন্তু দলগুলো এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের সমঝোতায় আসতে পারেনি। জামায়াতে ইসলামী বলছে, তারা বিএনপিকে আলোচনার আহ্বান জানালেও দলটি তাতে সাড়া দেয়নি। আর বিএনপি বলছে, আলোচনার উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হবে।
এদিকে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে সমঝোতার জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) উদ্যোগ নিয়েছিল; কিন্তু তা সফল হয়নি। এ কারণে জামায়াত ও এনসিপিও চায় সরকার উদ্যোগ নিক। ফলে সব মিলিয়ে সংকট নিরসনের এই বল এখন সরকারের কোর্টে। তাই গণভোটের দিনক্ষণ নির্ধারণ ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অবশ্য সরকার বলছে, দলগুলো সিদ্ধান্তে আসতে না পারলে দ্রুতই সরকারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
সংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে এখন দুটি অপশন। প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবার কথা বলতে পারে। দ্বিতীয়ত, কোনো আলোচনা ছাড়াই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারে।
জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম শনিবার (৮ নভেম্বর) বলেন, সরকারের দেওয়া সময়সীমা রোববার শেষ হচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সিদ্ধান্ত আসতে না পারলে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। সেই সিদ্ধান্ত কবে নাগাদ আসতে পারে-এ প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, সময় শেষ হওয়ার পর নিশ্চয়ই উপদেষ্টারা নিজেদের মধ্যে আলোচনার জন্য আবারও বসবেন। এরপর দেশ ও জনগণের স্বার্থ বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা এখনো আশাবাদী। কারণ, রাজনৈতিক দলগুলো দেশের অনেক বড় সমস্যার সমাধান করেছে। ফলে তারা একটি সিদ্ধান্তে আসবেন। যেহেতু এখনো সময় শেষ হয়নি, তাই সরকারের পক্ষ থেকে আগাম কোনো কিছু বলা ঠিক হবে না। আমরা শেষ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করব। তার মতে, রাজনীতিতে একদিন অনেক বেশি সময়। একদিনের মধ্যে অনেক কিছু পরিবর্তন হতে পারে। এছাড়াও রাজনৈতিক দলগুলো যদি বলে, তাদের আরও দু-একদিন সময় লাগবে, তবে সরকার তা বিবেচনা করবে। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর মধ্যে দ্বিমত থাকবেই। এরপরও আমাদের ঐকমত্যে পৌঁছে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটা দ্রুতই হবে। কারণ, নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা থাকুক, সরকার তা চায় না। শফিকুল আলম বলেন, জুলাই সনদে সব বিষয় উঠে এসেছে। সেখানে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সুচিন্তিত মতামত দিয়েছে। মোট চার হাজার পাতার অডিও-ভিডিও রেকর্ড করা হয়েছে। এই আলোচনা নির্বাচনের পরও আবার শুরু হতে পারে।
প্রসঙ্গত, এ পর্যন্ত ২৫টি রাজনৈতিক দল জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে। এরপর ২৮ অক্টোবর সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকার একটি আদেশ জারি করবে। কিন্তু আদেশ জারির আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। এ অবস্থায় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোকে সমঝোতার আহ্বান করা হয়। বৈঠক শেষে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, দীর্ঘদিন আলোচনার পরও গণভোটের সময় এবং বিষয়বস্তু কী হবে-এসব প্রশ্নে দলগুলোর মধ্যে মতভেদ রয়েছে। এটি উদ্বেগজনক। এ অবস্থায় এ ব্যাপারে জরুরি ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন। দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে সিদ্ধান্তে আসতে হবে। সম্ভব হলে এক সপ্তাহের মধ্যে।
সরকার ডাকলে সাড়া দেবে বিএনপি
সরকারের আহ্বানের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বৃহস্পতিবার ফোন করে আলোচনার জন্য আহ্বান জানান জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। বিএনপি মহাসচিব ওইসময়ে দলের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে জানানোর কথা বলেন। পরদিন বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। নেতারা অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, জামায়াত তো সরকার না। ফলে রাষ্ট্রীয় কোনো বিষয়ে তারা আমাদের ডাকতে পারে না। ব্যক্তিগত বা দুই দলের কোনো দাওয়াতে ডাকতে পারে। সুতরাং এ ইস্যুতে জামায়াতের আহ্বান ‘সঠিক পন্থা’ নয়। তাই জামায়াতের আহ্বানে বিএনপি সাড়া দেবে না।
জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দীর্ঘ আলোচনার পর ঐকমত্যের ভিত্তিতেই সনদ সই হয়েছে। ফলে ভিন্নমতের প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। কিন্তু সেই ঐকমত্য ভেঙে নতুন ইস্যু তোলা হয়েছে। এর মানে হলো সেই ঐক্যের প্রতি অসম্মান। তিনি বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক দল জোর করে নিজেদের দাবি সবার ওপর চাপিয়ে দিতে চায়। শেখ হাসিনার শাসনে আমাদের মধ্যে একটা স্বৈরাচারী মনোভাব চলে আসছে। তাই আমি মনে করি, যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তা বাস্তবায়িত হবে। যেগুলোয় ঐকমত্য হয়নি, তা নিয়ে যেতে হবে জনগণের কাছে। ঐকমত্যের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ সূত্র বলছে, বিএনপির নীতিনির্ধারকদের অভিমত, সরকার এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশন মিলে সমস্যার সৃষ্টি করেছে। কারণ, সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশের সঙ্গে দলগুলোর ঐকমত্যে স্বাক্ষরিত সনদের মিল নেই।
জামায়াত যা বলছে
জামায়াতে ইসলামী মনে করছে, আলোচনা বা সমঝোতার উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হবে। এ ব্যাপারে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার শনিবার বলেন, বিএনপি তাদের জায়গায় অটল। আমরাও আমাদের দলীয় অবস্থান পরিষ্কার করেছি। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিয়েছি। ১১ নভেম্বর জামায়াতসহ ৮ দলের বড় কর্মসূচি রয়েছে। তিনি বলেন, উপদেষ্টা পরিষদের আহ্বানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমরা বিএনপিকে আলোচনায় বসার অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু তারা আলোচনায় আগ্রহ দেখাচ্ছে না। ফলে আলোচনার উদ্যোগ এখন সরকারকেই নিতে হবে। না হলে সমস্যার সমাধান হবে না।
এনসিপি
বিদ্যমান সংকট উত্তরণে রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নিয়েছিল এনসিপিসহ ৯টি দল। এজন্য বুধবার দলগুলো জরুরি বৈঠবে বসে। কিন্তু সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। নেতারা জানান, জুলাই সনদ নিয়ে যে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তা দূর করতে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আলোচনা জরুরি। ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের পর বিভাজনের রাজনীতি তৈরি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হয় কিনা, সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। ফলে এখন সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে।
সরকারের ভাবনা
সরকারি সূত্র বলছে, ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ বিশ্লেষণ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষে সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে প্রাথমিক একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে সরকার। সেক্ষেত্রে দলগুলোর দাবির মধ্যে একটি ভারসাম্য রক্ষা করার চেষ্টা করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে-জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন একই দিনে হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলোর ওপর বিভিন্ন দলের দেওয়া নোট অব ডিসেন্ট উল্লেখ থাকবে না। তবে ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে সনদ বাস্তবায়নে ২৭০ দিনের বাধ্যবাধকতার যে সুপারিশ করা হয়েছে, সেটিও তুলে দেওয়া হবে। এছাড়াও পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে গঠিত হবে সংসদের উচ্চকক্ষ। অর্থাৎ জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপি-জামায়াত উভয় পক্ষের যে দাবি রয়েছে, সেসব দাবি মানার ক্ষেত্রে সরকার ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টা করছে।
বিশ্লেষকদের অভিমত
জানতে চাইলে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ শনিবার বলেন, নাগরিক হিসাবে আমরা আশা করেছিলাম, পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো দায়িত্বশীল আচরণ করবে। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক উত্তরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। মতভিন্নতা, মতভেদ কিংবা দলীয় বিবেচনার বাইরে এসে প্রাধান্য দেবে দেশ ও মানুষের স্বার্থকে। অন্তর্বর্তী সরকারও নিরপেক্ষভাবে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবে। কিন্তু তেমন লক্ষণ আমরা দেখছি না। এ অবস্থায় আমাদের প্রত্যাশা সরকার আরও দায়িত্বশীল আচরণ করবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক ড. একেএম শাহনওয়াজ বলেন, দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাই এমন যে, এখানে সবাই একমত হবেন-এমন আশা করা এককথায় বোকামি। তবে কাছাকাছি আসবে-এমন প্রত্যাশা স্বাভাবিক। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রায় ১৫ মাস পার হয়েছে। কিন্তু সরকার জুলাই সনদসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে কোনো ধরনের সমঝোতায় আসতে পারেনি। রাজনৈতিক দলগুলোকেও সমঝোতায় আনতে পারেনি। এটা তাদের বড় ব্যর্থতা। এখনো সরকার যদি নিজের মতো করে জোড়াতালি দিয়ে কিছু রাজনৈতিক দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে, তা হবে আত্মঘাতী।
দুই দল মুখোমুখি
সরকারের আহ্বানের পর সমঝোতা দূরের কথা, উলটো বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে প্রকাশ্যে বিরোধ বাড়ছে। দল দুটি এখন মুখোমুখি। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দুই দলই গণভোটের পক্ষে। কিন্তু বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট চায়। এছাড়াও সনদের যে বিষয়ে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, সেগুলো গণভোটের প্রস্তাবে উল্লেখ থাকতে হবে। এ অবস্থায় সনদ বাস্তবায়নের আলোচনা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরাতে সোমবার ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। অন্যদিকে জামায়াত চায় জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট। আর গণভোটের প্রস্তাবে কোনো দলের নোট অব ডিসেন্ট থাকতে পারবে না। এই দাবি বাস্তবায়নে শুক্রবার পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম দিয়েছিল জামায়াতের নেতৃত্বে ৮টি ইসলামি দল। বৃহস্পতিবার তারা প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, উল্লিখিত সময়ের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে ১১ নভেম্বর ঢাকায় জনস্রোত নামবে।
- বিশৃঙ্খলায় ডুবছে গ্রোকিপিডিয়া
- লিভার ভালো রাখতে যে ৩ খাবার খাবেন
- আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল
- খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান
- ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’
- বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে
- বন্যায় সহায়তা
বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী - পুতিনকে জড়িয়ে ধরে স্বাগত জানালেন মোদি
- মায়ের সঙ্গে কারাগারে ২ বছরের শিশু
- নাসরিনের অধিনায়ক সানজিদা, সাবিনা-মাসুরারা অন্য ক্যাম্পে
- বিয়ে নিয়ে প্রথম মুখ খুললেন রাশমিকা
- হেলিকপ্টারে বিমানবন্দর যাবেন খালেদা
- আজ মধ্যরাতে লন্ডনে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে
- খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে সম্মতি কাতারের
- খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা
- পুতিনকে জড়িয়ে ধরে স্বাগত জানালেন মোদি
- নাসরিনের অধিনায়ক সানজিদা, সাবিনা-মাসুরারা অন্য ক্যাম্পে
- খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা
- বিয়ে নিয়ে প্রথম মুখ খুললেন রাশমিকা
- হেলিকপ্টারে বিমানবন্দর যাবেন খালেদা
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঢাকায়
- আজ মধ্যরাতে লন্ডনে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে
- ‘পরিবেশ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার’
- আগামী নির্বাচন নিয়ে জাতি গর্ব করবে : প্রধান উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে সম্মতি কাতারের
- তলবের ১০ মিনিটেই হাজির জেডআই খান পান্না, চাইলেন নিঃশর্ত ক্ষমা
- মায়ের সঙ্গে কারাগারে ২ বছরের শিশু
- বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে
- লিভার ভালো রাখতে যে ৩ খাবার খাবেন
- খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান











